গাজায়
ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে বলে ওঠা অভিযোগ খতিয়ে দেখতে প্রাথমিক তদন্ত
শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালত (আইসিসি)। ফিলিস্তিনের
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত শুক্রবার সংস্থাটি এ কথা জানিয়েছে। অন্যদিকে
আইসিসির এ সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ইসরায়েল ও
যুক্তরাষ্ট্র।
গত জুলাই ও আগস্টে গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে দুই সহস্রাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়। এ অভিযানের পর ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে বলে আইসিসিতে অভিযোগ আনে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। এ জন্য চলতি মাসের শুরুতে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক এ আদালতে যোগ দেয়।
গত শুক্রবার আইসিসি জানায়, তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংস্থাটির প্রধান আইনজীবী ফাতোউ বেনসোউদা এক বিবৃতিতে জানান, এ তদন্ত হবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। তবে এটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত নয়। বেনসোউদা জানান, এখানে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ওপরই নির্ভর করবে, তিনি বৃহত্তর তদন্তে যাবেন কি না।
আইসিসির এ সিদ্ধান্তের তাৎক্ষণিক সমালোচনা করেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ সিদ্ধান্তকে সীমা লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছেন। তাঁর যুক্তি, 'ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কোনো রাষ্ট্র নয়। এ কারণে আইসিসি তাদের নিজেদের আইন মোতাবেকই সেখানে কোনো তদন্ত করতে পারে না।'
ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আভিগদোর লিবারম্যান বলেন, 'এ তদন্তের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারে আঘাত হানা।' আইসিসির এ সিদ্ধান্তকে তিনি 'সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' বলে মন্তব্য করেন। আইসিসির বিরুদ্ধে দ্বৈতনীতির অভিযোগ এনে তিনি বলেন, 'সিরিয়ার মতো অনেক জায়গায় গণহত্যা চলছে। কিন্তু সেখানে না গিয়ে আইসিসি আমাদের নীতিবান সেনাদের পেছনে লেগেছে।'
ইসরায়েলের মতো ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রও। শুক্রবার বিকেলেই এক বিবৃতিতে ওয়াশিংটন এ সিদ্ধান্তকে 'করুণ বিদ্রূপ' বলে মন্তব্য করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, 'জুলাইয়ের ওই ঘটনায় নিরীহ ইসরায়েলিদের লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীরা রকেট ছুড়েছে। অথচ ইসরায়েলের বিরুদ্ধেই এখন তদন্ত করা হবে।'
তবে ফিলিস্তিনের পাশাপাশি আইসিসির সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে অনেক মানবাধিকার সংগঠন। ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল-মালিকি বলেন, 'সব কিছুই ঠিকঠাক এগোচ্ছে। কোনো দেশই এখন আইসিসির এ তদন্তকে ঠেকাতে পারবে না।' অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, 'আইসিসির এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে হাজার হাজার নিরীহ মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।' তবে তদন্তে উভয় পক্ষের অপরাধকেই আমলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
প্রসঙ্গত, নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক এই আদালত বর্তমানে আফগানিস্তান, কলম্বিয়া, জর্জিয়া, গিনি, হন্ডুরাস, ইরাক ও ইউক্রেনে যুদ্ধাপরাধের প্রাথমিক তদন্ত করছে। যে সংবিধির ওপর আইসিসি দাঁড়িয়ে, তাতে এ পর্যন্ত মোট ১২৩টি দেশ অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র নেই। সূত্র : এএফপি, দ্য হিন্দু।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/deshe-deshe/2015/01/18/176562#sthash.tldiV8Cn.dpuf
গত জুলাই ও আগস্টে গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে দুই সহস্রাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়। এ অভিযানের পর ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে বলে আইসিসিতে অভিযোগ আনে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। এ জন্য চলতি মাসের শুরুতে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক এ আদালতে যোগ দেয়।
গত শুক্রবার আইসিসি জানায়, তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংস্থাটির প্রধান আইনজীবী ফাতোউ বেনসোউদা এক বিবৃতিতে জানান, এ তদন্ত হবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। তবে এটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত নয়। বেনসোউদা জানান, এখানে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ওপরই নির্ভর করবে, তিনি বৃহত্তর তদন্তে যাবেন কি না।
আইসিসির এ সিদ্ধান্তের তাৎক্ষণিক সমালোচনা করেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ সিদ্ধান্তকে সীমা লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছেন। তাঁর যুক্তি, 'ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কোনো রাষ্ট্র নয়। এ কারণে আইসিসি তাদের নিজেদের আইন মোতাবেকই সেখানে কোনো তদন্ত করতে পারে না।'
ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আভিগদোর লিবারম্যান বলেন, 'এ তদন্তের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারে আঘাত হানা।' আইসিসির এ সিদ্ধান্তকে তিনি 'সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' বলে মন্তব্য করেন। আইসিসির বিরুদ্ধে দ্বৈতনীতির অভিযোগ এনে তিনি বলেন, 'সিরিয়ার মতো অনেক জায়গায় গণহত্যা চলছে। কিন্তু সেখানে না গিয়ে আইসিসি আমাদের নীতিবান সেনাদের পেছনে লেগেছে।'
ইসরায়েলের মতো ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রও। শুক্রবার বিকেলেই এক বিবৃতিতে ওয়াশিংটন এ সিদ্ধান্তকে 'করুণ বিদ্রূপ' বলে মন্তব্য করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, 'জুলাইয়ের ওই ঘটনায় নিরীহ ইসরায়েলিদের লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীরা রকেট ছুড়েছে। অথচ ইসরায়েলের বিরুদ্ধেই এখন তদন্ত করা হবে।'
তবে ফিলিস্তিনের পাশাপাশি আইসিসির সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে অনেক মানবাধিকার সংগঠন। ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল-মালিকি বলেন, 'সব কিছুই ঠিকঠাক এগোচ্ছে। কোনো দেশই এখন আইসিসির এ তদন্তকে ঠেকাতে পারবে না।' অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, 'আইসিসির এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে হাজার হাজার নিরীহ মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।' তবে তদন্তে উভয় পক্ষের অপরাধকেই আমলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
প্রসঙ্গত, নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক এই আদালত বর্তমানে আফগানিস্তান, কলম্বিয়া, জর্জিয়া, গিনি, হন্ডুরাস, ইরাক ও ইউক্রেনে যুদ্ধাপরাধের প্রাথমিক তদন্ত করছে। যে সংবিধির ওপর আইসিসি দাঁড়িয়ে, তাতে এ পর্যন্ত মোট ১২৩টি দেশ অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র নেই। সূত্র : এএফপি, দ্য হিন্দু।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/deshe-deshe/2015/01/18/176562#sthash.tldiV8Cn.dpuf
গত জুলাই ও আগস্টে গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে দুই সহস্রাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়। এ অভিযানের পর ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে বলে আইসিসিতে অভিযোগ আনে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। এ জন্য চলতি মাসের শুরুতে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক এ আদালতে যোগ দেয়।
গত শুক্রবার আইসিসি জানায়, তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংস্থাটির প্রধান আইনজীবী ফাতোউ বেনসোউদা এক বিবৃতিতে জানান, এ তদন্ত হবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। তবে এটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত নয়। বেনসোউদা জানান, এখানে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ওপরই নির্ভর করবে, তিনি বৃহত্তর তদন্তে যাবেন কি না।
আইসিসির এ সিদ্ধান্তের তাৎক্ষণিক সমালোচনা করেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ সিদ্ধান্তকে সীমা লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছেন। তাঁর যুক্তি, 'ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কোনো রাষ্ট্র নয়। এ কারণে আইসিসি তাদের নিজেদের আইন মোতাবেকই সেখানে কোনো তদন্ত করতে পারে না।'
ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আভিগদোর লিবারম্যান বলেন, 'এ তদন্তের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারে আঘাত হানা।' আইসিসির এ সিদ্ধান্তকে তিনি 'সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' বলে মন্তব্য করেন। আইসিসির বিরুদ্ধে দ্বৈতনীতির অভিযোগ এনে তিনি বলেন, 'সিরিয়ার মতো অনেক জায়গায় গণহত্যা চলছে। কিন্তু সেখানে না গিয়ে আইসিসি আমাদের নীতিবান সেনাদের পেছনে লেগেছে।'
ইসরায়েলের মতো ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রও। শুক্রবার বিকেলেই এক বিবৃতিতে ওয়াশিংটন এ সিদ্ধান্তকে 'করুণ বিদ্রূপ' বলে মন্তব্য করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, 'জুলাইয়ের ওই ঘটনায় নিরীহ ইসরায়েলিদের লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীরা রকেট ছুড়েছে। অথচ ইসরায়েলের বিরুদ্ধেই এখন তদন্ত করা হবে।'
তবে ফিলিস্তিনের পাশাপাশি আইসিসির সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে অনেক মানবাধিকার সংগঠন। ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল-মালিকি বলেন, 'সব কিছুই ঠিকঠাক এগোচ্ছে। কোনো দেশই এখন আইসিসির এ তদন্তকে ঠেকাতে পারবে না।' অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, 'আইসিসির এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে হাজার হাজার নিরীহ মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।' তবে তদন্তে উভয় পক্ষের অপরাধকেই আমলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
প্রসঙ্গত, নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক এই আদালত বর্তমানে আফগানিস্তান, কলম্বিয়া, জর্জিয়া, গিনি, হন্ডুরাস, ইরাক ও ইউক্রেনে যুদ্ধাপরাধের প্রাথমিক তদন্ত করছে। যে সংবিধির ওপর আইসিসি দাঁড়িয়ে, তাতে এ পর্যন্ত মোট ১২৩টি দেশ অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র নেই। সূত্র : এএফপি, দ্য হিন্দু।
গাজায়
ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে বলে ওঠা অভিযোগ খতিয়ে দেখতে প্রাথমিক তদন্ত
শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালত (আইসিসি)। ফিলিস্তিনের
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত শুক্রবার সংস্থাটি এ কথা জানিয়েছে। অন্যদিকে
আইসিসির এ সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ইসরায়েল ও
যুক্তরাষ্ট্র।
গত জুলাই ও আগস্টে গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে দুই সহস্রাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়। এ অভিযানের পর ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে বলে আইসিসিতে অভিযোগ আনে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। এ জন্য চলতি মাসের শুরুতে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক এ আদালতে যোগ দেয়।
গত শুক্রবার আইসিসি জানায়, তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংস্থাটির প্রধান আইনজীবী ফাতোউ বেনসোউদা এক বিবৃতিতে জানান, এ তদন্ত হবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। তবে এটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত নয়। বেনসোউদা জানান, এখানে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ওপরই নির্ভর করবে, তিনি বৃহত্তর তদন্তে যাবেন কি না।
আইসিসির এ সিদ্ধান্তের তাৎক্ষণিক সমালোচনা করেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ সিদ্ধান্তকে সীমা লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছেন। তাঁর যুক্তি, 'ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কোনো রাষ্ট্র নয়। এ কারণে আইসিসি তাদের নিজেদের আইন মোতাবেকই সেখানে কোনো তদন্ত করতে পারে না।'
ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আভিগদোর লিবারম্যান বলেন, 'এ তদন্তের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারে আঘাত হানা।' আইসিসির এ সিদ্ধান্তকে তিনি 'সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' বলে মন্তব্য করেন। আইসিসির বিরুদ্ধে দ্বৈতনীতির অভিযোগ এনে তিনি বলেন, 'সিরিয়ার মতো অনেক জায়গায় গণহত্যা চলছে। কিন্তু সেখানে না গিয়ে আইসিসি আমাদের নীতিবান সেনাদের পেছনে লেগেছে।'
ইসরায়েলের মতো ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রও। শুক্রবার বিকেলেই এক বিবৃতিতে ওয়াশিংটন এ সিদ্ধান্তকে 'করুণ বিদ্রূপ' বলে মন্তব্য করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, 'জুলাইয়ের ওই ঘটনায় নিরীহ ইসরায়েলিদের লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীরা রকেট ছুড়েছে। অথচ ইসরায়েলের বিরুদ্ধেই এখন তদন্ত করা হবে।'
তবে ফিলিস্তিনের পাশাপাশি আইসিসির সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে অনেক মানবাধিকার সংগঠন। ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল-মালিকি বলেন, 'সব কিছুই ঠিকঠাক এগোচ্ছে। কোনো দেশই এখন আইসিসির এ তদন্তকে ঠেকাতে পারবে না।' অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, 'আইসিসির এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে হাজার হাজার নিরীহ মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।' তবে তদন্তে উভয় পক্ষের অপরাধকেই আমলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
প্রসঙ্গত, নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক এই আদালত বর্তমানে আফগানিস্তান, কলম্বিয়া, জর্জিয়া, গিনি, হন্ডুরাস, ইরাক ও ইউক্রেনে যুদ্ধাপরাধের প্রাথমিক তদন্ত করছে। যে সংবিধির ওপর আইসিসি দাঁড়িয়ে, তাতে এ পর্যন্ত মোট ১২৩টি দেশ অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র নেই। সূত্র : এএফপি, দ্য হিন্দু।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/deshe-deshe/2015/01/18/176562#sthash.tldiV8Cn.dpuf
http://www.kalerkantho.com/print-edition/deshe-deshe/2015/01/18/176562গত জুলাই ও আগস্টে গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে দুই সহস্রাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়। এ অভিযানের পর ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে বলে আইসিসিতে অভিযোগ আনে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। এ জন্য চলতি মাসের শুরুতে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক এ আদালতে যোগ দেয়।
গত শুক্রবার আইসিসি জানায়, তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংস্থাটির প্রধান আইনজীবী ফাতোউ বেনসোউদা এক বিবৃতিতে জানান, এ তদন্ত হবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। তবে এটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত নয়। বেনসোউদা জানান, এখানে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ওপরই নির্ভর করবে, তিনি বৃহত্তর তদন্তে যাবেন কি না।
আইসিসির এ সিদ্ধান্তের তাৎক্ষণিক সমালোচনা করেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ সিদ্ধান্তকে সীমা লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছেন। তাঁর যুক্তি, 'ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কোনো রাষ্ট্র নয়। এ কারণে আইসিসি তাদের নিজেদের আইন মোতাবেকই সেখানে কোনো তদন্ত করতে পারে না।'
ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আভিগদোর লিবারম্যান বলেন, 'এ তদন্তের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারে আঘাত হানা।' আইসিসির এ সিদ্ধান্তকে তিনি 'সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' বলে মন্তব্য করেন। আইসিসির বিরুদ্ধে দ্বৈতনীতির অভিযোগ এনে তিনি বলেন, 'সিরিয়ার মতো অনেক জায়গায় গণহত্যা চলছে। কিন্তু সেখানে না গিয়ে আইসিসি আমাদের নীতিবান সেনাদের পেছনে লেগেছে।'
ইসরায়েলের মতো ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রও। শুক্রবার বিকেলেই এক বিবৃতিতে ওয়াশিংটন এ সিদ্ধান্তকে 'করুণ বিদ্রূপ' বলে মন্তব্য করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, 'জুলাইয়ের ওই ঘটনায় নিরীহ ইসরায়েলিদের লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীরা রকেট ছুড়েছে। অথচ ইসরায়েলের বিরুদ্ধেই এখন তদন্ত করা হবে।'
তবে ফিলিস্তিনের পাশাপাশি আইসিসির সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে অনেক মানবাধিকার সংগঠন। ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল-মালিকি বলেন, 'সব কিছুই ঠিকঠাক এগোচ্ছে। কোনো দেশই এখন আইসিসির এ তদন্তকে ঠেকাতে পারবে না।' অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, 'আইসিসির এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে হাজার হাজার নিরীহ মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।' তবে তদন্তে উভয় পক্ষের অপরাধকেই আমলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
প্রসঙ্গত, নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক এই আদালত বর্তমানে আফগানিস্তান, কলম্বিয়া, জর্জিয়া, গিনি, হন্ডুরাস, ইরাক ও ইউক্রেনে যুদ্ধাপরাধের প্রাথমিক তদন্ত করছে। যে সংবিধির ওপর আইসিসি দাঁড়িয়ে, তাতে এ পর্যন্ত মোট ১২৩টি দেশ অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র নেই। সূত্র : এএফপি, দ্য হিন্দু।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/deshe-deshe/2015/01/18/176562#sthash.tldiV8Cn.dpuf
গাজায়
ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে বলে ওঠা অভিযোগ খতিয়ে দেখতে প্রাথমিক তদন্ত
শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালত (আইসিসি)। ফিলিস্তিনের
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত শুক্রবার সংস্থাটি এ কথা জানিয়েছে। অন্যদিকে
আইসিসির এ সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ইসরায়েল ও
যুক্তরাষ্ট্র।
গত জুলাই ও আগস্টে গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে দুই সহস্রাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়। এ অভিযানের পর ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে বলে আইসিসিতে অভিযোগ আনে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। এ জন্য চলতি মাসের শুরুতে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক এ আদালতে যোগ দেয়।
গত শুক্রবার আইসিসি জানায়, তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংস্থাটির প্রধান আইনজীবী ফাতোউ বেনসোউদা এক বিবৃতিতে জানান, এ তদন্ত হবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। তবে এটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত নয়। বেনসোউদা জানান, এখানে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ওপরই নির্ভর করবে, তিনি বৃহত্তর তদন্তে যাবেন কি না।
আইসিসির এ সিদ্ধান্তের তাৎক্ষণিক সমালোচনা করেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ সিদ্ধান্তকে সীমা লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছেন। তাঁর যুক্তি, 'ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কোনো রাষ্ট্র নয়। এ কারণে আইসিসি তাদের নিজেদের আইন মোতাবেকই সেখানে কোনো তদন্ত করতে পারে না।'
ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আভিগদোর লিবারম্যান বলেন, 'এ তদন্তের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারে আঘাত হানা।' আইসিসির এ সিদ্ধান্তকে তিনি 'সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' বলে মন্তব্য করেন। আইসিসির বিরুদ্ধে দ্বৈতনীতির অভিযোগ এনে তিনি বলেন, 'সিরিয়ার মতো অনেক জায়গায় গণহত্যা চলছে। কিন্তু সেখানে না গিয়ে আইসিসি আমাদের নীতিবান সেনাদের পেছনে লেগেছে।'
ইসরায়েলের মতো ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রও। শুক্রবার বিকেলেই এক বিবৃতিতে ওয়াশিংটন এ সিদ্ধান্তকে 'করুণ বিদ্রূপ' বলে মন্তব্য করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, 'জুলাইয়ের ওই ঘটনায় নিরীহ ইসরায়েলিদের লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীরা রকেট ছুড়েছে। অথচ ইসরায়েলের বিরুদ্ধেই এখন তদন্ত করা হবে।'
তবে ফিলিস্তিনের পাশাপাশি আইসিসির সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে অনেক মানবাধিকার সংগঠন। ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল-মালিকি বলেন, 'সব কিছুই ঠিকঠাক এগোচ্ছে। কোনো দেশই এখন আইসিসির এ তদন্তকে ঠেকাতে পারবে না।' অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, 'আইসিসির এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে হাজার হাজার নিরীহ মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।' তবে তদন্তে উভয় পক্ষের অপরাধকেই আমলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
প্রসঙ্গত, নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক এই আদালত বর্তমানে আফগানিস্তান, কলম্বিয়া, জর্জিয়া, গিনি, হন্ডুরাস, ইরাক ও ইউক্রেনে যুদ্ধাপরাধের প্রাথমিক তদন্ত করছে। যে সংবিধির ওপর আইসিসি দাঁড়িয়ে, তাতে এ পর্যন্ত মোট ১২৩টি দেশ অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র নেই। সূত্র : এএফপি, দ্য হিন্দু।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/deshe-deshe/2015/01/18/176562#sthash.tldiV8Cn.dpuf
গত জুলাই ও আগস্টে গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে দুই সহস্রাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়। এ অভিযানের পর ইসরায়েল যুদ্ধাপরাধ করেছে বলে আইসিসিতে অভিযোগ আনে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। এ জন্য চলতি মাসের শুরুতে তারা আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক এ আদালতে যোগ দেয়।
গত শুক্রবার আইসিসি জানায়, তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংস্থাটির প্রধান আইনজীবী ফাতোউ বেনসোউদা এক বিবৃতিতে জানান, এ তদন্ত হবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ। তবে এটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত নয়। বেনসোউদা জানান, এখানে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ওপরই নির্ভর করবে, তিনি বৃহত্তর তদন্তে যাবেন কি না।
আইসিসির এ সিদ্ধান্তের তাৎক্ষণিক সমালোচনা করেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ সিদ্ধান্তকে সীমা লঙ্ঘন বলে মন্তব্য করেছেন। তাঁর যুক্তি, 'ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কোনো রাষ্ট্র নয়। এ কারণে আইসিসি তাদের নিজেদের আইন মোতাবেকই সেখানে কোনো তদন্ত করতে পারে না।'
ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আভিগদোর লিবারম্যান বলেন, 'এ তদন্তের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারে আঘাত হানা।' আইসিসির এ সিদ্ধান্তকে তিনি 'সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত' বলে মন্তব্য করেন। আইসিসির বিরুদ্ধে দ্বৈতনীতির অভিযোগ এনে তিনি বলেন, 'সিরিয়ার মতো অনেক জায়গায় গণহত্যা চলছে। কিন্তু সেখানে না গিয়ে আইসিসি আমাদের নীতিবান সেনাদের পেছনে লেগেছে।'
ইসরায়েলের মতো ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রও। শুক্রবার বিকেলেই এক বিবৃতিতে ওয়াশিংটন এ সিদ্ধান্তকে 'করুণ বিদ্রূপ' বলে মন্তব্য করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, 'জুলাইয়ের ওই ঘটনায় নিরীহ ইসরায়েলিদের লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীরা রকেট ছুড়েছে। অথচ ইসরায়েলের বিরুদ্ধেই এখন তদন্ত করা হবে।'
তবে ফিলিস্তিনের পাশাপাশি আইসিসির সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে অনেক মানবাধিকার সংগঠন। ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল-মালিকি বলেন, 'সব কিছুই ঠিকঠাক এগোচ্ছে। কোনো দেশই এখন আইসিসির এ তদন্তকে ঠেকাতে পারবে না।' অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, 'আইসিসির এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে হাজার হাজার নিরীহ মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।' তবে তদন্তে উভয় পক্ষের অপরাধকেই আমলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
প্রসঙ্গত, নেদারল্যান্ডসের হেগভিত্তিক এই আদালত বর্তমানে আফগানিস্তান, কলম্বিয়া, জর্জিয়া, গিনি, হন্ডুরাস, ইরাক ও ইউক্রেনে যুদ্ধাপরাধের প্রাথমিক তদন্ত করছে। যে সংবিধির ওপর আইসিসি দাঁড়িয়ে, তাতে এ পর্যন্ত মোট ১২৩টি দেশ অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র নেই। সূত্র : এএফপি, দ্য হিন্দু।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/deshe-deshe/2015/01/18/176562#sthash.tldiV8Cn.dpuf
গাজায় 'যুদ্ধাপরাধ'
প্রাথমিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত আইসিসির
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/deshe-deshe/2015/01/18/176562#sthash.tldiV8Cn.dpuf
গাজায় 'যুদ্ধাপরাধ'
প্রাথমিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত আইসিসির
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/deshe-deshe/2015/01/18/176562#sthash.tldiV8Cn.dpuf
গাজায় 'যুদ্ধাপরাধ'
প্রাথমিক তদন্ত শুরুর সিদ্ধান্ত আইসিসির
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/deshe-deshe/2015/01/18/176562#sthash.tldiV8Cn.dpuf