এখনই শীত প্রকট রূপ ধারণ করেছে। নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগের
আগমনও ঘটেছে শীতের সঙ্গে সঙ্গে। শীতকালীন রোগ এখন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি
পেয়েছে। হাসপাতালে গেলে এখন বৃদ্ধ আর শিশু রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
শীতে দরিদ্র কর্মজীবী মানুষ খুব কষ্ট পায়। কোনো কোনো সংগঠন, সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান শীতবস্ত্র বিতরণ করলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অতি সামান্য। এখনো বেশির ভাগ গরিব মানুষ শীতের কাপড় থেকে বঞ্চিত।
শীতে সমাজের অন্যান্য মানুষের মতো যুবসমাজের আরো অনেক কিছু করার আছে। সমাজের ধনবান লোকের অনেকেই সময়ের অভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ করতে পারে না। তাদের ইচ্ছা থাকলেও সময় নিয়ে এ কাজ করতে পারে না। কিন্তু আমাদের যুবসমাজ তেমন ব্যস্ত থাকে না। কেউ ক্লাস-পরীক্ষায় ব্যস্ত থাকলেও তা সর্বদা নয়। তাই তারা ইচ্ছা করলে সময় বের করে আমাদের ধনবান লোকদের কাছ থেকে শীতবস্ত্র সংগ্রহ করে শীতার্তদের পাশে দাঁড়াতে পারে।
আমাদেরও শীতার্তদের পাশে দাঁড়াতে হবে। যেসব শিশু বা বৃদ্ধ কনকনে শীতে কাঁপছে তাদের পাশে আমরা দাঁড়াতে পারি। কেউ কম্বল কিনে, আবার কেউ নিজের বাসার ব্যবহৃত কোনো গরম কাপড় দিয়েও শীতার্ত দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি। সাধ্যমতো আমরা যেন সর্বদা শীতার্ত মানুষের পাশে থাকি- এটাই সবার প্রত্যাশা।
শাহাদাত হোসেন
শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
http://www.kalerkantho.com/print-edition/letters/2014/01/13/40852
শীতে দরিদ্র কর্মজীবী মানুষ খুব কষ্ট পায়। কোনো কোনো সংগঠন, সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান শীতবস্ত্র বিতরণ করলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অতি সামান্য। এখনো বেশির ভাগ গরিব মানুষ শীতের কাপড় থেকে বঞ্চিত।
শীতে সমাজের অন্যান্য মানুষের মতো যুবসমাজের আরো অনেক কিছু করার আছে। সমাজের ধনবান লোকের অনেকেই সময়ের অভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ করতে পারে না। তাদের ইচ্ছা থাকলেও সময় নিয়ে এ কাজ করতে পারে না। কিন্তু আমাদের যুবসমাজ তেমন ব্যস্ত থাকে না। কেউ ক্লাস-পরীক্ষায় ব্যস্ত থাকলেও তা সর্বদা নয়। তাই তারা ইচ্ছা করলে সময় বের করে আমাদের ধনবান লোকদের কাছ থেকে শীতবস্ত্র সংগ্রহ করে শীতার্তদের পাশে দাঁড়াতে পারে।
আমাদেরও শীতার্তদের পাশে দাঁড়াতে হবে। যেসব শিশু বা বৃদ্ধ কনকনে শীতে কাঁপছে তাদের পাশে আমরা দাঁড়াতে পারি। কেউ কম্বল কিনে, আবার কেউ নিজের বাসার ব্যবহৃত কোনো গরম কাপড় দিয়েও শীতার্ত দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি। সাধ্যমতো আমরা যেন সর্বদা শীতার্ত মানুষের পাশে থাকি- এটাই সবার প্রত্যাশা।
শাহাদাত হোসেন
শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
http://www.kalerkantho.com/print-edition/letters/2014/01/13/40852