Saturday, December 27, 2014

অমার্জনীয়

অমার্জনীয় নিষ্ঠুরতা, নির্মম আচরণ, বিভ্রান্ত জাতি। উদ্ধার তৎপরতাও ব্যাহত হয়েছে তাদের দায়িত্বহীনতার কারণেই।
প্রকাশ : ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৪ ০২:৩৪:৫৫ | প্রিন্ট সংস্করণ

অমার্জনীয়অমার্জনীয় নিষ্ঠুরতা, নির্মম আচরণ, বিভ্রান্ত জাতি। উদ্ধার তৎপরতাও ব্যাহত হয়েছে তাদের দায়িত্বহীনতার কারণেই। সরকারি সংস্থার ব্যর্থতার পর সাধারণ মানুষের চেষ্টায় শিশু জিহাদের মরদেহ উদ্ধারের পর সেই চার সরকারি পদস্থ কর্মকর্তাই এখন টক অব দ্য কান্ট্রি। অসংখ্য মানুষ আলাপে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। তাদের ভুল তথ্যকেই প্রিয় সন্তানের মৃত্যুর কারণ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার চেয়েছেন শিশু জিহাদের মা খাদিজা বেগম। এই চার কর্মকর্তা হচ্ছেন- জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআইর যুগ্ম পরিচালক আবু সাঈদ রায়হান ও আরও এক কর্মকর্তা (নাম জানা যায়নি); ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খান এবং ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী আহমেদ খান।          
শুক্রবার রাত দেড়টার দিকে দফায় দফায় চেষ্টার পর ঢাকা ওয়াসার উচ্চমূল্যের শক্তিশালী বোর হোল ক্যামেরা ঢোকানো হয়েছিল পাইপের ভেতরে শিশু জিহাদের অবস্থান শনাক্ত করার জন্য। কিন্তু ওই ক্যামেরার পাঠানো ছবিতে মনিটরে শুধুই কিছু ময়লা, তেলাপোকা, টিকটিকি দেখা যাচ্ছিল। শিশুটিকে দেখা যাচ্ছিল না। মনিটরে রুদ্ধশ্বাস চোখ রেখেই পার হলো এক ঘণ্টার বেশি সময়। রাত ২টা ৪০ মিনিট। হঠাৎ এক ব্যক্তি উচ্চ স্বরে উত্তেজিত ভঙ্গিতে দাবি করলেন, জিহাদের পাইপের ভেতরে পড়ে যাওয়ার বিষয়টি 'হান্ড্রেড পার্সেন্ট গুজব'। তার চোখ-মুখে প্রবল বিরক্তির ছাপ। তিনি জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) যুগ্ম পরিচালক আবু সাঈদ রায়হান বলে নিজের পরিচয়ও দিলেন।
একই সুরে কথা বললেন এনএসআইর আরও এক কর্মকর্তাও। শুধু সেখানে উপস্থিত জনতা আর সাংবাদিকরা নন, লাইভ সম্প্রচারের কারণে দেশের লাখ লাখ মানুষ টেলিভিশন সম্প্রচারে শুনেছেন তাদের উত্তেজিত কণ্ঠ। এর পর সেখানে উপস্থিত ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খানও বলে দিলেন, ক্যামেরায় যেহেতু টিকটিকি, তেলাপোকা দেখা যাচ্ছে, সে কারণে সেখানে মানবশিশু থাকলেও তা দেখা যেত। অতএব, তিনিও সিদ্ধান্ত দিলেন- সেখানে মানবদেহের অস্তিত্ব নেই। সবশেষে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালকও বললেন, তারা প্রযুক্তিগতভাবে নিশ্চিত হয়েছেন- ভেতরে মানবশিশুর অস্তিত্ব নেই। তবে তারা নিশ্চিত হওয়ার জন্য আরও চেষ্টা চালিয়ে যাবেন। তাদের বক্তব্যে বিভ্রান্ত হলেন ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা। বিভ্রান্ত হলো গোটা জাতি। স্তিমিত হয়ে এলো উদ্ধারকাজও।

এর পর পুলিশ দেখাল আরও নিষ্ঠুরতা। এনএসআই কর্মকর্তার বক্তব্যের পরপরই ঢাকা মহানগর পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়েই শত শত মানুষের সামনে নির্দেশ দিলেন শিশু জিহাদের বাবা আর প্রত্যক্ষদর্শী তিন শিশুকে ধরে আনার জন্য। পুলিশ রাতেই জিহাদের বাবাকে ধরে নিয়ে গেল। সকালে পুলিশ নিয়ে যায় তার মামাকেও। জিহাদকে উদ্ধারের প্রায় দুই ঘণ্টা পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে সাংবাদিকদের জানান পরিবারের সদস্যরা। পরিবারের অভিযোগ, পুলিশ জিহাদের বাবা নাসির উদ্দিনকে নানা রকম ভয়ভীতি দেখিয়েছে। সরকারি প্রশাসনযন্ত্রের এ ধরনের চরম অমানবিকতায় স্তম্ভিত হয়ে পড়েছে পুরো জাতি।

এ ব্যাপারে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান সমকালকে বলেন, সন্তান হারানো বিধ্বস্ত এক বাবাকে এভাবে আটক করে নিয়ে যাওয়া পুলিশের চরম অমানবিক আচরণ ও বাড়াবাড়ি। যদি পাইপে পড়ে যাওয়ার ঘটনাটি গুজবও হতো, তার পরও নিখোঁজ শিশুর বাবাকে পুলিশ ধরে নিয়ে যেতে পারে না। তিনি বলেন, যারা বা যাদের নির্দেশে শিশু জিহাদের বাবা ও মামাকে ধরে নেওয়া হয়েছিল, তাদের শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা উচিত।

আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) পরিচালক নূর খান লিটন সমকালকে বলেন, সভ্য সমাজে পুলিশের এ ধরনের আচরণ নজিরবিহীন। নিখোঁজ শিশুকে উদ্ধারই ছিল পুলিশের দায়িত্ব। অথচ উল্টো পুলিশ প্রত্যক্ষদর্শী তিন শিশুসহ তার বাবাকে ধরার জন্য ছুটে বেড়াল। অবশ্য পুলিশের মতিঝিল জোনের ডিসি আনোয়ার হোসেন দাবি করেন, রাতে পরিস্থিতি ঘোলাটে হলে বিভ্রান্তি এড়াতে সঠিক তথ্য জানার জন্যই জিহাদের বাবাকে নিয়ে আসা হয়। সকালে জিহাদের মামা এবং পুষ্পিতা ও ফাতেমা নামের দুই শিশুকেও নিয়ে আসা হয়। তাদের জিহাদের বাবার মুখোমুখি করে সঠিক তথ্য জানার চেষ্টা করা হয়। শনিবার বিকেলে জিহাদ উদ্ধার হওয়ার পর তার বাবাকেও চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয় পুলিশ।

শুক্রবার বিকেলে উদ্ধার অভিযান শুরু হওয়ার পর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা শুরুতেই বলেছিলেন, তারা ভেতরে একটি শিশুর অস্তিত্ব টের পাচ্ছেন। তার কাছে খাবারও পাঠানো হয়েছে। সে খাবার গ্রহণও করেছে। একটা রশি দিয়ে তাকে টেনে তোলার চেষ্টা হয়েছে। রশি ধরে আবার সে ছেড়ে দিয়েছে। কিন্তু রাতে বদলে গেল চিত্র। রাত ১১টার দিকে ঘটনাস্থলে আসে ঢাকা ওয়াসার শক্তিশালী বোর হোল ক্যামেরা। সে ক্যামেরা আরও আগে কেনা হলেও প্রথমবারের মতো মোড়ক উন্মোচন করা হয় গতকালই।
প্রথম দফার চেষ্টায় কিছুতেই যখন ক্যামেরার মনিটর চালু হচ্ছিল না, তখন ওয়াসার কর্মকর্তারাই জানান, যেহেতু প্রথমবার এটি ব্যবহার করা হচ্ছে, সে কারণে কিছু জটিলতার সৃষ্টি হচ্ছে। মনিটর চালু হলে সেই জটিলতা আরও বাড়ল। কারণ, ক্যামেরা একটা নির্দিষ্ট স্তর পর্যন্ত যাওয়ার পর আর নিচে নামতে সক্ষম হলো না। মনিটরে শিশুর অস্তিত্ব দেখা গেল না। যদিও স্থানীয়রা বলছিলেন, ক্যামেরায় দেখা যাওয়া বস্তা কোনোভাবে সরিয়ে তার নিচে একবার দেখা হোক। কিন্তু সেসব বক্তব্য আমলে না নিয়েই সরকারি তিনটি সংস্থা এনএসআই, ঢাকা ওয়াসা আর ফায়ার সার্ভিসের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জিহাদের পাইপের ভেতরে পড়ার ঘটনাকেই গুজব বলে উড়িয়ে দিলেন।
শনিবার বিকেল ৩টার কিছু আগে সংবাদ সম্মেলন করে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক একেবারেই অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন। অথচ ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধার অভিযান শেষ হওয়ার কয়েক মিনিট পরই সাধারণ কয়েকজন যুবক নিজস্ব বুদ্ধিতে তৈরি করা 'কামড়ি' নামক এক খাঁচার মাধ্যমে সেই পাইপের ভেতর থেকেই তুলে আনলেন শিশু জিহাদকে। জিহাদকে উদ্ধারের পর ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা আবার দাবি করলেন, ফায়ার সার্ভিসই উদ্ধার করেছে জিহাদকে!
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পরিচালক নূর খান প্রশ্ন রেখে বলেন, বিকেলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা পাইপের ভেতরে শিশু জিহাদের অস্তিত্ব টের পাওয়ার পরও কেন বিষয়টিকে দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা গুজব বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেন- তার যথাযথ তদন্ত হওয়া উচিত।
এ ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খান বলেন, রাতে পাইপের ভেতরে যে পর্যন্ত ক্যামেরা গিয়েছিল, তার ভিত্তিতে তিনি তার মত দিয়েছিলেন। শিশুটি সম্ভবত আরও নিচে ছিল, যে কারণে ক্যামেরা দেখতে পায়নি। তিনি এর বেশি কিছু বলতে রাজি হননি। ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী আহমেদ খান বলেন, ফায়ার সার্ভিস অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করলেও নিশ্চিত হওয়ার জন্য স্থানীয়দের সহায়তা নিয়ে সীমিতভাবে অভিযান চালু রেখেছিল। এ কারণেই জিহাদ উদ্ধার হয়। রাতে দেওয়া বক্তব্য সম্পর্কে তিনি বলেন, ক্যামেরায় ছবি দেখে সেই ছবি সম্পর্কে বলেছেন; উদ্ধার অভিযান বন্ধ করতে বলেননি। এ ব্যাপারে এনএসআইর যুগ্ম পরিচালক আবু সাঈদ রায়হানের বক্তব্য নেওয়ার জন্য চেষ্টা করেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

http://www.samakal.net/2014/12/28/108172 

google map location Shahjahanpur Railway School, Dhaka, Dhaka Division
 
G e¨vcv‡i RvZxq gvbevwaKvi Kwgk‡bi †Pqvig¨vb W. wgRvbyi ingvb mgKvj‡K e‡jb, mš-vb nviv‡bv weaŸ¯- GK evev‡K Gfv‡e AvUK K‡i wb‡q hvIqv cywj‡ki Pig AgvbweK AvPiY I evovevwo| hw` cvB‡c c‡o hvIqvi NUbvwU ¸ReI n‡Zv, Zvi ciI wb‡LuvR wkïi evev‡K cywjk a‡i wb‡q †h‡Z cv‡i bv| wZwb e‡jb, hviv ev hv‡`i wb‡`©‡k wkï wRnv‡`i evev I gvgv‡K a‡i †bIqv n‡qwQj, Zv‡`i kvw¯-i AvIZvq wb‡q Avmv DwPZ| AvBb I mvwjk †K‡›`Öi (AvmK) cwiPvjK b~i Lvb wjUb mgKvj‡K e‡jb, mf¨ mgv‡R cywj‡ki G ai‡bi AvPiY bwRiwenxb| wb‡LuvR wkï‡K D×viB wQj cywj‡ki `vwqZ¡| A_P D‡ëv cywjk cÖZ¨¶`k©x wZb wkïmn Zvi evev‡K aivi Rb¨ Qy‡U †eovj| Aek¨ cywj‡ki gwZwSj †Rv‡bi wWwm Av‡bvqvi †nv‡mb `vwe K‡ib, iv‡Z cwiw¯ÕwZ †Nvjv‡U n‡j weåvwš- Gov‡Z mwVK Z_¨ Rvbvi Rb¨B wRnv‡`i evev‡K wb‡q Avmv nq| mKv‡j wRnv‡`i gvgv Ges cyw®úZv I dv‡Zgv bv‡gi `yB wkï‡KI wb‡q Avmv nq| Zv‡`i wRnv‡`i evevi gy‡LvgywL K‡i mwVK Z_¨ Rvbvi †Póv Kiv nq| kwbevi we‡K‡j wRnv` D×vi nIqvi ci Zvi evev‡KI wPwKrmvi Rb¨ XvKv †gwW‡Kj K‡jR nvmcvZv‡j cvwV‡q †`q cywjk| - See more at: http://www.now-bd.com/samakal/2014/12/28/40762.htm#sthash.Ey3o9DeL.dpuf
G e¨vcv‡i RvZxq gvbevwaKvi Kwgk‡bi †Pqvig¨vb W. wgRvbyi ingvb mgKvj‡K e‡jb, mš-vb nviv‡bv weaŸ¯- GK evev‡K Gfv‡e AvUK K‡i wb‡q hvIqv cywj‡ki Pig AgvbweK AvPiY I evovevwo| hw` cvB‡c c‡o hvIqvi NUbvwU ¸ReI n‡Zv, Zvi ciI wb‡LuvR wkïi evev‡K cywjk a‡i wb‡q †h‡Z cv‡i bv| wZwb e‡jb, hviv ev hv‡`i wb‡`©‡k wkï wRnv‡`i evev I gvgv‡K a‡i †bIqv n‡qwQj, Zv‡`i kvw¯-i AvIZvq wb‡q Avmv DwPZ| AvBb I mvwjk †K‡›`Öi (AvmK) cwiPvjK b~i Lvb wjUb mgKvj‡K e‡jb, mf¨ mgv‡R cywj‡ki G ai‡bi AvPiY bwRiwenxb| wb‡LuvR wkï‡K D×viB wQj cywj‡ki `vwqZ¡| A_P D‡ëv cywjk cÖZ¨¶`k©x wZb wkïmn Zvi evev‡K aivi Rb¨ Qy‡U †eovj| Aek¨ cywj‡ki gwZwSj †Rv‡bi wWwm Av‡bvqvi †nv‡mb `vwe K‡ib, iv‡Z cwiw¯ÕwZ †Nvjv‡U n‡j weåvwš- Gov‡Z mwVK Z_¨ Rvbvi Rb¨B wRnv‡`i evev‡K wb‡q Avmv nq| mKv‡j wRnv‡`i gvgv Ges cyw®úZv I dv‡Zgv bv‡gi `yB wkï‡KI wb‡q Avmv nq| Zv‡`i wRnv‡`i evevi gy‡LvgywL K‡i mwVK Z_¨ Rvbvi †Póv Kiv nq| kwbevi we‡K‡j wRnv` D×vi nIqvi ci Zvi evev‡KI wPwKrmvi Rb¨ XvKv †gwW‡Kj K‡jR nvmcvZv‡j cvwV‡q †`q cywjk| - See more at: http://www.now-bd.com/samakal/2014/12/28/40762.htm#sthash.Ey3o9DeL.dpuf
G e¨vcv‡i RvZxq gvbevwaKvi Kwgk‡bi †Pqvig¨vb W. wgRvbyi ingvb mgKvj‡K e‡jb, mš-vb nviv‡bv weaŸ¯- GK evev‡K Gfv‡e AvUK K‡i wb‡q hvIqv cywj‡ki Pig AgvbweK AvPiY I evovevwo| hw` cvB‡c c‡o hvIqvi NUbvwU ¸ReI n‡Zv, Zvi ciI wb‡LuvR wkïi evev‡K cywjk a‡i wb‡q †h‡Z cv‡i bv| wZwb e‡jb, hviv ev hv‡`i wb‡`©‡k wkï wRnv‡`i evev I gvgv‡K a‡i †bIqv n‡qwQj, Zv‡`i kvw¯-i AvIZvq wb‡q Avmv DwPZ| AvBb I mvwjk †K‡›`Öi (AvmK) cwiPvjK b~i Lvb wjUb mgKvj‡K e‡jb, mf¨ mgv‡R cywj‡ki G ai‡bi AvPiY bwRiwenxb| wb‡LuvR wkï‡K D×viB wQj cywj‡ki `vwqZ¡| A_P D‡ëv cywjk cÖZ¨¶`k©x wZb wkïmn Zvi evev‡K aivi Rb¨ Qy‡U †eovj| Aek¨ cywj‡ki gwZwSj †Rv‡bi wWwm Av‡bvqvi †nv‡mb `vwe K‡ib, iv‡Z cwiw¯ÕwZ †Nvjv‡U n‡j weåvwš- Gov‡Z mwVK Z_¨ Rvbvi Rb¨B wRnv‡`i evev‡K wb‡q Avmv nq| mKv‡j wRnv‡`i gvgv Ges cyw®úZv I dv‡Zgv bv‡gi `yB wkï‡KI wb‡q Avmv nq| Zv‡`i wRnv‡`i evevi gy‡LvgywL K‡i mwVK Z_¨ Rvbvi †Póv Kiv nq| kwbevi we‡K‡j wRnv` D×vi nIqvi ci Zvi evev‡KI wPwKrmvi Rb¨ XvKv †gwW‡Kj K‡jR nvmcvZv‡j cvwV‡q †`q cywjk| - See more at: http://www.now-bd.com/samakal/2014/12/28/40762.htm#sthash.Ey3o9DeL.dpuf

No comments:

EID MUBARAK to everybody